🍀 প্রোডাক্ট নেইম : অর্গানিক রোজ ওয়াটার।

🍀 পরিমান : ২০০ মিলি।

🍀 উপকারিতা :
👉🏻 গোলাপ জলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং ফেনোলিকস আছে, যা প্রাকৃতিকভাবেই অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি। তাই গোলাপ জল ব্রণ সারাতে সাহায্য করে।
👉🏻 এর অ্যান্টিসেপটিক এবং অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল উপাদান ত্বকের ক্ষত সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে।
👉🏻 সানবার্ন ও ত্বকের ছোপ ছোপ দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
👉🏻 গোলাপ জল ত্বকের জ্বালাভাব কমাতে পারে। ত্বক কোথাও লাল হয়ে গেলে, তা সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে।
👉🏻 ড্রাই স্কিনকে ভিতর থেকে ময়েশ্চারাইজ করে।
👉🏻 এটি ত্বকের পিএইচ ব্যালান্স ঠিক রাখে, তাই টোনার হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
👉🏻 ওয়েলি স্কিনের এক্সট্রা সেবাম ও অয়েল প্রোডাকশন কন্ট্রোল করে।
👉🏻 ন্যাচারাল ক্লিনজার হিসেবে কাজ করবে।
👉🏻 নিয়মিত ঠোঁটে ব্যবহারের ফলে ঠোঁটে হালকা গোলাপি আভা পাবেন।

🍀 টেক্সচার : লিকুইড ফর্মুলেশন।

🍀 ব্যবহারবিধি :
👉🏻 টোনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন, এতে স্কিন হাইড্রেট থাকবে, এক্সট্রা অয়েল দূর হবে।
👉🏻 বিভিন্ন ফেইস প্যাকের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
👉🏻 নিয়মিত ভ্যাসলিনের সাথে মিশিয়ে ঠোঁটে ব্যবহারে গোলাপি আভা ফুটে উঠবে।
👉🏻 বডি লোশন বা বডি অয়েলের সাথে মিশিয়ে ব্যবহারে পাবেন হাত-পায়ের ড্রাইনেস দূর করার মোক্ষম হাতিয়ার।
👉🏻 এছাড়াও বাহিরে যাওয়ার আগে ভ্যাসলিনের সাথে গোলাপ জল মিশিয়ে পায়ের গোড়ালিতে ভালো ভাবে অ্যাপ্লাই করে মোজা পড়ে গেলে আপনার পা ফাঁটা কমে যাবে বা পা ফাঁটা থেকে মুক্তি পাবেন।
👉🏻 ময়েশ্চরাইজার লাগানোর আগে একটু গোলাপ জল স্প্রে করে নিয়ে সাথে সাথে ময়েশ্চরাইজার লাগিয়ে নিন। এতে ময়েশ্চরাইজারের আর্দ্রতা ত্বকের গভীরে সহজেই ঢুকতে পারবে।
👉🏻 যেহেতু অর্গানিক উপাদানে বানানো হচ্ছে এটা তাই আপনি দিনে ২/৩বার ব্যবহার করতে পারেন নিশ্চিন্তমনে।

🍀 সতর্কতা:
📌 প্রেগনেন্সি ও ব্রেস্টফিডিং সেইফ।
📌 ছেলেমেয়ে উভয়ই ব্যবহার করতে পারবেন।
📌 যেহেতু এটা কেমিক্যাল ফ্রী গোলাপ জল তাই অবশ্যই ফ্রীজের নরমালে রাখতে হবে।
📌 ২ মাসের মধ্যে ব্যবহার করতে হবে।
📌 চোখের এরিয়াতে সাবধানে ব্যবহার করবেন।
📌 যেহেতু অর্গানিক প্রোডাক্ট সেহেতু অবশ্যই ধৈর্য্য ধরে ব্যবহার করতে হবে, সপ্তাহ ঘুরতেই ফলাফল আশা করা যাবে না।